শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম-শিশুদের জ্বর কত হলে সাপোজিটরি দিতে হবে

প্রিয় পাঠক বন্ধুরা, আজকে আপনারা নিশ্চয় আমাদের ওয়েবসাইটে শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম বা শিশুদের জ্বর কত হলে সাপোজিটরি দিতে হবে এই বিষয় সার্চ করে আমার ওয়েবসাইটে যাওয়ার কথা হলে সাপোর্ট দিতে হবে জানতে এসেছেন তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে আমরা আমাদের মূল আলোচ্য বিষয় শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম শিশুদের জ্বর কত হলে সাপোর্ট দিতে হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যায়।

শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম

এক নজরে দেখে নিন

আমরা সাধারণত অনেকেই জানি যে সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম আবার অনেকে জানিনা যে জ্বর কত হলে সাপোর্ট করি দিতে হয় তাই আমরা আজকের পোস্টে আপনাদেরকে শিশুদের সাপোর্টার ব্যবহার নিয়ম এবং শিশুদের জোর করে সাপোর্ট করে দিতে হবে সে বিষয় নিয়ে পুরো আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করব তাই পুরো পোস্টটি আপনাদেরকে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম-শিশুদের জ্বর কত হলে সাপোজিটরি দিতে হবে-ভূমিকাঃ

প্রিয় পাঠক বন্ধুরা, আজকে আমাদের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা জানতে চলেছেন যে শিশুদের সাপোর্টার ব্যবহারের নিয়ম এবং শিশুদের জ্বর কত হলে সাপোজিটরি ব্যবহার করতে হয় বা নাপা সাপোজিটরি ২৫০ ব্যবহারের সঠিক নিয়ম। আজকে আমাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন যে শিশুদের অতিরিক্ত জড় হলে সাপোজিটরি ব্যবহার করার নিয়ম শিশুদের জ্বর কত হলে সাপোজিটরি ব্যবহার করতে হয় তাছাড়া শিশুদের গ্লিসারিন সাপোজিটরি শিশুদের কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দিতে হয় এবং সাপোজিটরি ২৫০ এর ব্যবহার তাহলে এবার আপনাদেরকে মনোযোগ সহকারে নিচের পুরো পোস্ট পড়তে হবে।

শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম-নাপা সাপোজিটরি ২৫০ ব্যবহার

বন্ধুরা এবার যে বিষয়টি আলোচনা করব সে বিষয়টা হলো শিশুদের সাপোর্টার ব্যবহারের নিয়ম বা নাপা সাপোজিটরি ২৫০ ব্যবহার। বন্ধুরা আমাদের জ্বরের মাত্রা যখন অতিরিক্ত হয়ে যায় তখন আমরা বিভিন্ন ওষুধপত্র খেয়ে থাকি তার মধ্যে যখন আমরা অতিরিক্ত জ্বরে আক্রান্ত হয়ে থাকি তখন আমাদেরকে অ্যান্টিবায়োটিক ধরনের ওষুধ খেতে হয়। 

আরো পড়ুনঃ রক্তচাপ বেড়ে গেলে কি খাবেন জেনে নিন

কিন্তু এই অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ খাওয়ার পর যখন আমাদের শরীর থেকে জ্বর পুরোপুরি যায় না তখন বিভিন্ন ডাক্তারগণ বা চিকিৎসকরা আমাদের সাপোজিটরি নেয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে এই সাপোর্টার নেওয়ার ফলে আমাদের শরীরের অতিরিক্ত জ্বর গুলো পায়খানার মলদ্বার দিয়ে বেরিয়ে যায়। তাই নাপা সাপোজিটরি ২৫০ ব্যবহার করতে হয়।

কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায়-শিশুদের জ্বরের সাপোজিটরি

বিভিন্ন বয়সী মানুষজন বা প্রাপ্তবয়স্ক নারী পুরুষের ক্ষেত্রে জ্বর বা শরীরের ব্যথা কমানোর জন্য sappol 250 MG suppository ব্যবহার করার জন্য চিকিৎসকগণ পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে আপনাদের অবশ্যই একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে যে সাপোজিটরি এর সমসাময়িক ডোজ হলো 6 থেকে 7 ঘন্টা বা 8 ঘন্টা পর পর দেওয়া হয়। 

তবে একটি বিষয়ের প্রতি আপনাদের অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে যে দিনে ২৪ ঘন্টার মধ্যে তিনবারের ওপর কখনোই যেন সাপোজিটরি  ব্যবহার করা না হয়। শিশুদের যখন জ্বর হয় তখন যদি শিশুরা ওষুধ খেতে না পারে বা না চাই এবং ওষুধ খেলে বমি হয়ে মুখ দিয়ে উঠে যায় তাহলে সে ক্ষেত্রে শিশুদের জন্য প্যারাসিটামল সাপোজিটরি তাদের পায়ু পথের মাধ্যমে প্রবেশ করিয়ে শরীর দিয়ে জ্বর নিষ্কাশন করা হয়। 

আরো পড়ুনঃ নিউমোনিয়া রোগের লক্ষন ও তার প্রতিকার সম্পর্কে জানুন

তবে প্যারাসিটামল বা নাপা সাপোজিটরি শিশুদের শরীরের ব্যথা এবং অতিরিক্ত জ্বর কমাতে সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করে। সাধারণভাবে বলা যায় চিকিৎসকরা বা ডাক্তারগণ বাচ্চাদের বয়স শারীরিক ওজন এবং তার শারীরিক ঘটনার উপর নির্বাচন করে সাপোজিটরি ব্যবহারের অনুমতি দিয়ে থাকে কোন শিশুর বয়স যদি ছয় থেকে ১২ বছরের মধ্যে হয় তাহলে সেই শিশুটিকে নাপা সাপোজিটর ৫০০এমজি দিয়ে থাকেন। তবে নাপা সাপোজিটরি ব্যবহার করা হয় মূলত শিশুর শরীরের তাপমাত্রা কমাতে তার বমি নিয়ন্ত্রণ করতে এবং তার শারীরিক কোষ্ঠকাঠিন্যতা দূর করতে।

শিশুদের কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায়-শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম

সাধারণত তিন থেকে চার মাস বয়সী শিশুদের শরীরে টিকা দেওয়ার পর তাদের শরীরে প্রচন্ড পরিমাণে জ্বর আসে যেহেতু শরীরে এই টিকার জন্য তাদের শরীরে ব্যথা হতে থাকে তাই সে ব্যথার কারণে শরীরের জ্বর চলে আসে সেক্ষেত্রে আপনি ৬০ মিলি ডোজ এর একটি সাপোজিটরি  ব্যবহার করতে পারেন। 

তাও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী। শিশুদের ক্ষেত্রে পাঁচ থেকে সাত ঘন্টা অন্তর অন্তর সাপোজিটরি ব্যবহার করা যায় তবে শিশুদের ট্যাবলেট বা সিরাপ খাওয়ানোর প্রায় ৩০ মিনিটের মধ্যে তাদের শরীর থেকে জ্বর কমতে শুরু করে কিন্তু সাপোজিটরের কার্যক্ষমতা বা কাজ শুরু হতে সময় লাগে প্রায়ই এক ঘণ্টার মতো। 

আরো পড়ুনঃ সিজোফ্রেনিয়া লক্ষন ও সিজোফ্রেনিয়া কেন হয় জানুন

তবে আপনাদেরকে একটি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে যে শিশুদের জ্বরের জন্য আমরা প্যারাসিটামল বা নাপা খাইয়ে থাকি তবে এটি খাওয়ানোর পরে শিশুদের সর্দি কাশির জন্য প্যারাসিটামল মিশ্রিত কোন ঔষধ খাওয়ানো যাবে না তবে অবশ্যই আপনাদের মাথায় রাখতে হবে যে সর্দি-কাশির কিছু কিছু ঔষধের মধ্যে প্যারাসিটামল মিশ্রিত থাকে তার যে প্যাকেট রয়েছে ওই প্যাকেটের উপরে যে সকল নির্দেশিকা গুলো রয়েছে সেগুলো ভালোভাবে পড়ে নিবেন। 

আমরা বড়রা বা ছোটরা সকলেই বহুকাল আর থেকেই প্যারাসিটামল আমাদের জ্বর কমানোর সাথে সাথে শরীরের ব্যথা দূর করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হিসেবে কাজ করে আসছে তাই আপনাদেরকে মাথায় রাখতে হবে যে মাত্র অতিরিক্ত কোন ঔষধি ভালো নয় শিশুরা যদি ভুলক্রমে ওই সকল ঔষধ গুলো খেয়ে ফেলে তাহলে সেগুলো কিন্তু তার জন্য ক্ষতিকর তাই অবশ্যই আপনাদেরকে ঔষধ শিশুদের নাগালের বাইরে রাখতে হবে।

পায়খানা নরম করার সাপোজিটরি-পায়খানার সাপোজিটর-জ্বর কত হলে সাপোজিটরি দিতে হবে

আপনারা জানেন কি যে পায়খানা নরম করার জন্য সাপোজিটরি কখন ব্যবহার করতে হয় নিশ্চয়ই আপনার অনেকেই জানেন না যে পায়খানা নরম করার জন্য সাপোজিটরি  ব্যবহার করতে হয় তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য এখন আমরা আপনাদেরকে পায়খানা নরম করার সাপোজিটরি কখন ব্যবহার করতে হয় সে বিষয় নিয়ে বিস্তারিত বলবো। 

আরো পড়ুনঃ এজমা থেকে মুক্তির উপায়-এজমা কি ভালো হয় জেনে নিন

সাপোজিটরি শুধুমাত্র জ্বর বা শরীরের ব্যথা কমাতে ব্যবহার করা হয় তবে যে সকল শিশুদের পায়খানা কষা বা কোষ্ঠকাঠিন্যত দূর করতে সাপোজিটরি একটি প্রতিষেধকের ভূমিকা পালন করে থাকে। পায়খানার দ্বারপ্রান্তের আশেপাশে অনেক রক্তনালী রয়েছে যেগুলোতে সাপোজিটরি ব্যবহার করলে সে সাপোজিটরি  গুলো প্রতিক্রিয়া রক্তে মিশে পায়খানা নরম করে জ্বর ও ব্যথা কমাতে সহযোগিতা করে।

(বিদ্রঃ সাধারণত জর্জ যদি ১০২ ডিগ্রীর বেশি নেওয়া হয় তাহলে সাপোজিটরি  ধরে ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই)

প্রথমে আপনারা একটি শিশুকে সাপোজিটরি  ব্যবহার করবেন না প্রথমে তার জন্য প্যারাসিটামল জাতীয় ঔষধ সেবন করাবেন যদি এক থেকে দুই ঘন্টার মধ্যে জ্বর না কমে আসে তবে আপনি সাপোজিটরি  ব্যবহার করতে পারবেন তবে জর যদি ১০২ ডিগ্রীর উপরে হয় তাহলে আপনি সাপোজিটরি  ব্যবহার করতে পারেন তাছাড়া নয়। ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনি তিনটির বেশি সাপোজিটরি  নেবেন না । না হলে আপনার হিতে বিপরীত হতে পারে।

তাই আপনার যখন জ্বর হবে তখন আপনার যদি পায়খানা কষা বা কোষ্ঠকাঠিন্য জাতীয় কোন সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আপনার নিজের ইচ্ছামত কোন রকমের এন্টিবায়োটিক ঔষধ সেবন করবেন না তবে আপনার পায়খানা নরম করার জন্য আপনি গ্লিসারিন সাপোজিটরি ব্যবহার করে দেখতে পারেন তবে মনে রাখবেন অবশ্যই আপনাকে সাপোজিট ব্যবহার করার পূর্বে চিকিৎসকের শরণাপন্ন অনুযায়ী তাদের পরামর্শ মতে ব্যবহার করতে হবে।

শিশুদের জ্বর ১০৩ হলে করণীয়-সাপোজিটরি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

বিশেষ করে আপনারা চেষ্টা করবেন যেন জ্বর হলে ঔষধেই আপনাদের চিকিৎসা করানোর কেননা সাপোজিটর ব্যবহার করা খুব একটা শরীরের জন্য উচিত না তাছাড়া সাপোজিটরে শরীরের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সময় নেই প্রায় এক ঘণ্টার মতো তাই শিশুর জ্বর যদি ১০০ ডিগ্রীর উপরে বা ১০২° বা ১০৩° হয় সেক্ষেত্রে আপনি পানিতে একটি সুতির গামছা ভিজিয়ে আপনি তা অসুস্থ ব্যক্তির শরীর মুছে দিতে পারেন। 

এবং সেই সাথে আপনি মুখে ঔষধ খাওয়াতে পারেন তাহলে দেখবেন আস্তে আস্তে আপনার শরীর থেকে যাবে তাছাড়া আপনি যদি গামছা দিয়ে ঘামচ করার পরেও জ্বর না যায় তাহলে আপনি 103 ডিগ্রি জ্বর হলে সাপোর্টার ব্যবহার করতে পারেন তাছাড়া শিশু যদি জ্বরে আক্রান্ত হয় তাহলে তাকে বিশ্রামে রাখুন।

আরো পড়ুনঃ আলসার হলে করনীয়-গ্যাস্ট্রিক আলসার হলে করনীয় কি জানুন

মনে রাখবেন শরীরে জ্বর কি কারনে বাসা ভাতে তা হল শরীরের তরল পদার্থের যখন ঘাটতি হয় তখন শরীরে জ্বরের মতো অসুখ বাসা বাঁধে তাছাড়া যখন জ্বর আসে তখন আপনি বিভিন্ন তরল জাতীয় খাদ্য খাওয়াতে পারেন তার মধ্যে ফলের রস ভাতের মার সোপ লেবুর জল ইত্যাদি টক জাতীয় খাদ্য আপনি খাওয়াতে পারেন তো খেতে হবে বিশেষজ্ঞদের মতে supporl 250 mg সাপোজিটর শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

এটি আপনার ব্যবহার করলে বেশি ক্ষুধা লাগবে বমি বমি ভাবের সৃষ্টি হবে পেটে ব্যথা করবে ত ও চোখের রঙের পরিবর্তন দেখা দেবে তাছাড়া আপনার প্রসবের রং গাঢ় হয়ে যাবে তাই ডাক্তাররা জ্বর হলে প্রথম অবস্থাতেই প্যারাসিটামল জাতীয় ঔষধ খেতে বলেন যদি যদি প্যারাসিটামল ঔষধ খাওয়ার পরে আপনার জ্বর না কমে সেক্ষেত্রে আপনি সাপোজিটর ব্যবহার করতে পারেন তবে দিনে তিনবার ব্যবহার করা যেতে পারে যদি জ্বর আপনার এক সপ্তাহের বেশি শরীরে থাকে তাহলে অতি শীঘ্রই আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এন্টিবায়োটিক ঔষধ সেবন করতে পারেন।

শিশুদের গ্লিসারিন সাপোজিটরি-জ্বর কত হলে সাপোজিটরি দিতে হবে

সাধারণত শুষ্ক ত্বক বা শরীরের ঠান্ডা প্রদাহ সেরিয়াসিসের মতো বিভিন্ন ধরনের ত্বকের সমস্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য আমাদেরকে গ্লিসারিন সাপোজিটরি ব্যবহার করতে হয়। গ্লিসারিন সাপোজিটরি  ব্যবহার করা হয় সাধারণত শরীরের যে অংশগুলোতে তৈলাক্ততা ভাব রয়েছে সে অংশগুলোতে। সাধারণত আমরা দেখতে পাই যে দুই থেকে চার মাস বয়সী শিশুদের টিকানোর পরপরই তাদের শরীরে জ্বর দেখা যায় এ সময় তাদের শরীরের জ্বর কমানোর জন্য 60ml ডোজ এর সাপোজিটরি ব্যবহার করার জন্য অনুমতি দিয়ে থাকে। 

আরো পড়ুনঃ টায়ফয়েড রোগের লক্ষন ও টায়ফয়েড জ্বর ভালো করার উপায়

তবে যদি শিশুর জ্বর ১০২° বা ১০৩ ডিগ্রিটের কম হয় সেক্ষেত্রে তাদেরকে মুখে ওষুধ খাওয়ানোর উত্তম তবে যদি 103 ডিগ্রি ফারেনহাইটের চেয়ে বেশি জ্বর হয় সেক্ষেত্রে শিশুকে ১২৫ বা ২৫০ml সাপোজিটরি শিশুদের বয়স অনুযায়ী পায়ু পথের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করানো যেতে পারে। তবে শিশুরা যদি আরো বেশি সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হয় সে ক্ষেত্রে শিশুদেরকে এন্টিহিস্টামিন জাতীয় যে সকল ট্যাবলেট গুলি রয়েছে সেগুলো দিনে অন্তত তিনবার খাওয়ানো উচিত তাছাড়া শিশুদের এন্টিহিস্টামিন ট্যাবলেটের পাশাপাশি সিরাপ ও পাওয়া যায় এই সিরাপ গুলি প্রতি সন্ধাতে এক চা চামচ করে খাওয়ানো উচিত।

নাপা সাপোজিটরি ২৫০ ব্যবহার

শরীর ব্যথা, মাইগ্রেনের সমস্যা, দাঁতের ব্যথা, মাসিকের ব্যথা, শরীরের জয়েন্ট গুলোর ব্যথা, জ্বর, মাথাব্যথা, ঠান্ডা লাগা, ঋতুশ্রাবজনিত ব্যথা সহ শিশুদের টিকা পরবর্তী ব্যথার জন্য কার্যকরী ভূমিকা রাখে এ নাপা সাপোজিটর ২৫০। 

  • স্নায়ুবিকব্যথা 
  • শরীর ব্যথা 
  • শরীর ক্লান্তি 
  • সেরিব্রাল ব্যাথা 
  • শরীরে অস্ত্র প্রচারের ব্যথা 
  • শরীরের প্রদাহ জনিত সমস্যা 
  • জ্বর 
  • মাথাব্যথা 
  • ঠান্ডা লাগা 
  • দাঁত ব্যথা 
  • মাসিকের ব্যাথা 
  • জয়েন্ট গুলোর ব্যথা। ইত্যাদি এই সমস্ত সমস্যাগুলো হয়ে থাকে।

সেবন বিধিঃ প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্যারাসিটামল ট্যাবলেট এর ব্যবহারঃ

  • প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য দিনে এক থেকে দুইটি ট্যাবলেট চার থেকে ছয় ঘন্টা অন্তর অন্তর খাওয়া উচিত
  • 6 থেকে 12 বছর বয়সী শিশুদের জন্য দিনে তিন থেকে চারবার একটি করে ট্যাবলেট খাওয়া উচিত।

সাপোজিটরি এর ব্যবহার

  • ৩ মাস থেকে ১০ মাস বয়সী শিশুদের জন্য 60 থেকে 120 মিলিগ্রাম এর সাপোজিটর দিনে তিন থেকে চার বার ব্যবহার করা উচিত।
  • ১২৫ থেকে ২৫০ মিলিগ্রাম এর সাপোর্টার এক থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশুদের জন্য সর্বোচ্চ দিনে তিন থেকে চারবার ব্যবহার করা উচিত।
  • ২৫০ থেকে ৫০০ মিলিগ্রাম এর সাপোজিটর দিনে তিনবার ছয় থেকে বারো বছর বয়সের শিশুদের জন্য ব্যবহার করা উচিত।
  • তবে যদি শিশুদের বয়স ১২ বছরের বেশি হয় তাহলে তাকে 0.50 থেকে 1 গ্রাম দিনে চারবার ব্যবহার করা উচিত।

শিশুদের জন্য সিরাপ এবং সাসপেনশনঃ

  • প্রতিদিন তিন থেকে চারবার শূন্য থেকে তিন মাস বয়সী শিশুদের জন্য ০.৫ মিলি পেডিয়াট্রিক ড্রপ সেবন করাতে পারেন।
  • প্রতিদিন দিনে তিন থেকে চারবার চার থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুদের জন্য ১.০ মিলি পেডিয়াট্রিক ড্রপ ব্যবহার করাতে পারেন।
  • প্রতিদিন তিন থেকে চারবার এক থেকে দুই বছর বয়সী শিশুদের ১.৫ মিলি পেডিয়াট্রিক ড্রপ সেবন করাতে পারেন।

শিশুদের জন্য পেডিয়েট্রিক ড্রপঃ

  • প্রতিদিন তিন থেকে চারবার শূন্য থেকে তিন মাস বয়সী শিশুদের জন্য ০.৫ মিলি পেডিয়াট্রিক ড্রপ সেবন করাতে পারেন।
  • প্রতিদিন দিনে তিন থেকে চারবার চার থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুদের জন্য ১.০ মিলি পেডিয়াট্রিক ড্রপ ব্যবহার করাতে পারেন।
  • প্রতিদিন তিন থেকে চারবার এক থেকে দুই বছর বয়সী শিশুদের ১.৫ মিলি পেডিয়াট্রিক ড্রপ সেবন করাতে পারেন।

নাপা সাপোজিটরি ১২৫ ব্যবহার

বন্ধুরা যে সকল নাপা সাপোজিটরি রয়েছে সে সকল নাপা সাপোজিটরির মধ্যে নাপা ১২৫ মিলিগ্রাম সাপোজিটরি ব্যবহার করা একদম নিরাপদ এবং এটি অনেক বেশি ব্যবহৃত হয় যেমন এনালজেসি এবং এন্টিবায়োটিক গুলোর মধ্যে এ নাপা সাপোজিটরি 125 মিলিগ্রাম অন্যতম এই নাপা সাপোজিটরি আমাদের মানব দেহের জন্য তাপ নিয়ন্ত্রণ করতে বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখে। 

তবে এটি আমাদের মানবদেহের জন্য ব্যথা দূর করতে হলে এন্টিভাইরাসিসের মাত্রা কমিয়ে আমাদের শরীরে এনাল বেসিক এর কার্যক্ষমতা গঠন করতে ব্যাপক ভূমিকা রাখতে হবে। কে এটি মাথায় রাখতে হবে যে সব ওষুধগুলোরই কিন্তু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে।

তাহলে আমরা এবার আপনাদেরকে প্যারাসিটামল বা নাপা কোন কোন রোগে ব্যবহার করতে পারবেন আপনারা সেগুলো নিচে দেখে নিন।

  • শরীর ব্যথা 
  • মাইগ্রেনের সমস্যা 
  • দাঁতের ব্যথা 
  • মাসিকের ব্যথা 
  • শরীরের জয়েন্ট গুলোর ব্যথা 
  • জ্বর 
  • মাথাব্যথা 
  • ঠান্ডা লাগা 
  • শরীরের প্রধান জনিত সমস্যা এবং 
  • শরীরের অস্ত্রোপচার এর ব্যথা ইত্যাদি।

সেবন বিধি ঃ প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্যারাসিটামল ট্যাবলেট এর ব্যবহার ঃ

  • প্রতি চার থেকে ছয় ঘন্টা অন্তর অন্তর ৫০০ মিলিগ্রাম করে একটি ট্যাবলেট।
  • প্রতি ছয় ঘন্টায় একবার ৫০০ মিলিগ্রাম করে দুইটি ট্যাবলেট খেতে হবে।
  • বয়স যদি ১২ বছরের বেশি হয় তবে প্রতি 6 থেকে 8 ঘণ্টায় ৬৬৫ এমজির দুটি ট্যাবলেট খেতে পারেন

(বিঃদ্রঃ ওষুধ সেবন এর পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করুন)

প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি বা শিশুদের জন্য সিরাপ এবং সাসপেনশনঃ

  • একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির জন্য দিনে তিন থেকে চারবার চার থেকে পাঁচ চা চামচ খেতে পারেন।
  • শিশুদের বয়স যদি তিন মাস থেকে এক বছর হয় তাহলে আপনি 1/2 চা চামচ থেকে 1 চাচা মাফ করে প্রতিদিন তিন থেকে চারবার খাওয়াতে পারে।
  • আমার শিশুদের বয়স যদি এক থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে হয় তাহলে আপনাকে প্রতিদিন এক থেকে দুই চা চামচ দিনে তিন থেকে চারবার খাওয়াতে হবে।
  • আবার শিশুদের বয়স যদি ছয় থেকে ১২ বছর এর মধ্যে হয়ে থাকে তাহলে সেই শিশুটিকে আপনি দিনে তিন থেকে চারবার দুই থেকে চার চা চামচ করে খাওয়াতে পারেন।

(বিঃদ্রঃ ওষুধ সেবন এর পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করুন)

শিশুদের জন্য পেডিয়েট্রিক ড্রপঃ

  • প্রতিদিন তিন থেকে চারবার শূন্য থেকে তিন মাস বয়সী শিশুদের জন্য ০.৫ মিলি পেডিয়াট্রিক ড্রপ সেবন করাতে পারেন।
  • প্রতিদিন দিনে তিন থেকে চারবার চার থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুদের জন্য ১.০ মিলি পেডিয়াট্রিক ড্রপ ব্যবহার করাতে পারেন।
  • প্রতিদিন তিন থেকে চারবার এক থেকে দুই বছর বয়সী শিশুদের ১.৫ মিলি পেডিয়াট্রিক ড্রপ সেবন করাতে পারেন।

ঔষধ শুধু মুখে খাওয়ার জন্য এবং সাপোজিটরি পায়খানার দ্বারে ব্যবহার করা হয় তবে নাপা 125 মিলিগ্রাম অস্টিও আর্থ্রাইটিস এটি আপনার শরীরের পেশীর ব্যথা থেকে পিঠে ব্যথা এবং অতিরিক্ত জ্বরের জন্য বেশ কার্যকরী ঔষধ। 

তবে আপনাকে আরেকটা জিনিস সতর্কতা করতে হবে সেটি হল আপনাদের যদি কারো লিভার বা কিডনি রোগের মত সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আপনি নাপা ১২৫ মিলিগ্রাম অতি সতর্কতার সহিত ব্যবহার করতে হবে তাছাড়া আপনি যদি গর্ভবতী নারী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই অবশ্যই আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করতে হবে।

Ace 125 suppository for baby শিশুর জন্য Ace 125 সাপোজিটরি- এইচ সাপোজিটরি ১২৫

বন্ধুরা আমরা ইতোমধ্যে আপনাদেরকে উপরের অংশে নাপা ১২৫ মিনিট সাপোজিটরি এর ব্যবহার এবং নাপা 250 মিলিয়ে সাপোজিটরি এর ব্যবহার খুব সুন্দর ভাবে আপনাদেরকে আমরা বিস্তারিত বলেছি এবার আপনাদেরকে আমরা যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব সেটা হল Ace 125 suppository for baby জন্য কিভাবে ব্যবহার করবেন এখন আপনাদের সামনে আমরা সে বিষয়টি নিয়ে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করব তাই আপনারা নিচের অংশে সেগুলো পড়তে থাকুন।

সেবন বিধিঃ প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্যারাসিটামল ট্যাবলেট এর ব্যবহারঃ

  • প্রতি চার থেকে ছয় ঘন্টা অন্তর অন্তর ৫০০ মিলিগ্রাম করে একটি ট্যাবলেট।
  • প্রতি ছয় ঘন্টায় একবার ৫০০ মিলিগ্রাম করে দুইটি ট্যাবলেট খেতে হবে।
  • বয়স যদি ১২ বছরের বেশি হয় তবে প্রতি 6 থেকে 8 ঘণ্টায় ৬৬৫ এমজির দুটি ট্যাবলেট খেতে পারেন

(বিঃদ্রঃ ওষুধ সেবন এর পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করুন)

প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি বা শিশুদের জন্য সিরাপ এবং সাসপেনশনঃ

  • একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির জন্য দিনে তিন থেকে চারবার চার থেকে পাঁচ চা চামচ খেতে পারেন।
  • শিশুদের বয়স যদি তিন মাস থেকে এক বছর হয় তাহলে আপনি 1/2 চা চামচ থেকে 1 চা চামচ এর হাফ চামচ করে প্রতিদিন তিন থেকে চারবার খাওয়াতে পারে।
  • আমার শিশুদের বয়স যদি এক থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে হয় তাহলে আপনাকে প্রতিদিন এক থেকে দুই চা চামচ দিনে তিন থেকে চারবার খাওয়াতে হবে।
  • আবার শিশুদের বয়স যদি ছয় থেকে ১২ বছর এর মধ্যে হয়ে থাকে তাহলে সেই শিশুটিকে আপনি দিনে তিন থেকে চারবার দুই থেকে চার চা চামচ করে খাওয়াতে পারেন।

(বিঃদ্রঃ ওষুধ সেবন এর পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করুন)

শিশুদের জন্য পেডিয়েট্রিক ড্রপঃ

  • প্রতিদিন তিন থেকে চারবার শূন্য থেকে তিন মাস বয়সী শিশুদের জন্য ০.৫ মিলি পেডিয়াট্রিক ড্রপ সেবন করাতে পারেন।
  • প্রতিদিন দিনে তিন থেকে চারবার চার থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুদের জন্য ১.০ মিলি পেডিয়াট্রিক ড্রপ ব্যবহার করাতে পারেন।
  • প্রতিদিন তিন থেকে চারবার এক থেকে দুই বছর বয়সী শিশুদের ১.৫ মিলি পেডিয়াট্রিক ড্রপ সেবন করাতে পারেন।

প্যারাসটামল বা নাপা ঔষধ শুধু মুখে খাওয়ার জন্য এবং সাপোজিটরি পায়খানার দ্বারে ব্যবহার করা হয় তবে নাপা 125 মিলিগ্রাম অস্টিও আর্থ্রাইটিস এটি আপনার শরীরের পেশীর ব্যথা থেকে পিঠে ব্যথা এবং অতিরিক্ত জ্বরের জন্য বেশ কার্যকরী ঔষধ তবে আপনাকে আরেকটা জিনিস সতর্কতা করতে হবে সেটি হল আপনাদের যদি কারো লিভার বা কিডনি রোগের মত সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আপনি নাপা ১২৫ মিলিগ্রাম অতি সতর্কতার সহিত ব্যবহার করতে হবে তাছাড়া আপনি যদি গর্ভবতী নারী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই অবশ্যই আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করতে হবে।

শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম-শিশুদের জ্বর কত হলে সাপোজিটরি দিতে হবে-শেষ কথাঃ

প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের সামনে যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছি সেগুলো হল শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম, নাপা সাপোজিটরি ২৫০ এর ব্যবহার, কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায়, শিশুদের সাপোজিটরি, শিশুদের সাপোজিটরি শিশুদের কত ঘন্টা পর পর সাপোজিটরি দেয়া যায়, সাপোজিটরি এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আপনাদের সামনে আলোচনা করেছি। তাই এই পোস্টটি পড়ে আপনি যদি উপকৃত হন তাহলে আপনাদের বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে ভুলবেন না এবং এমন আরো পোস্ট পেতে নিয়মিত আমার ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। ধন্যবাদ। 202 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বন্ধুমহল আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url