ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব?ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে

  প্রিয় বন্ধুরা আপনারা অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং করতে চাচ্ছেন কেননা আপনাদের অনেক বন্ধু বান্ধবী বাড়িতে বসে থেকেই বৈদেশিক ডলার ইনকাম করতেছে সেই দেখে হয়তোবা আপনাদেরও মনের মধ্যে বাসনা জাগতে পারে যে তারা যদি ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করে তাহলে আমি কেন পারব না। 

কিন্তু প্রথম দিকে আপনার মনের মধ্যে যে বিষয়টি ধাক্কা দেয় তা হলো ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব? ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে তাহলে চলুন আজকে আপনার মনের ভয়টি আমরা দূর করে দিই তবে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব? ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

ফ্রিল্যান্সিং

পোস্ট সূচিপত্রঃ এক নজরে দেখে নিন

ফ্রিল্যান্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং বলতে কি বুঝায়

আপনারা অনেকে ভাবছেন যে আসলে ফ্রিল্যান্সিং টা কি ফ্রিল্যান্সিং কোন একটি কাজ না অন্য কিছু আপনাদের অনেকের মনের মাঝেই এ প্রশ্নটিই জেগে বসে যে আসলে ফ্রিল্যান্সিং টা কি তাহলে চলুন ফ্রিল্যান্সিং কি ফ্রিল্যান্সিং বলতে কী বোঝায়  জেনে নেয়া যাক।

ফ্রিল্যান্সিং হল এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে আপনার কাঙ্খিত জ্ঞান দক্ষতা অভিজ্ঞতা এবং বিভিন্ন মানোন্নয়ন করে অন্য একজন ব্যক্তির হয়ে কাজ করবেন। এবং আপনি যে ব্যক্তির হয়ে কাজ করবেন সেই ব্যক্তি তার কাজ করিয়ে আপনাকে কিছু পরিমাণের টাকা দিবে।

তবে ফ্রিল্যান্সিং বলতে বোঝায় একটি ঝামেলা বহির্ভূত বিন্দাস লাইফ যেখানে আপনার নিজের বস আপনি নিজেই। আর এই ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করেই যে সকল ব্যক্তির ফ্রিল্যান্সিং করে থাকে তাদের বলা হয় ফ্রিল্যান্সার। তবে ফ্রিল্যান্সিং করতে গেলে আপনার নিজস্ব মেধাকে কাজে লাগিয়ে অন্যদের থেকে বেটার কিছু করতে হবে যেন পরবর্তীতে আপনি যেকোনো বায়ারের থেকে কাজ সংগ্রহ করতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ ওমানে কাজের ভিসা ২০২৩ সম্পর্কে জানুন

আবার,ফ্রিল্যান্সিং হল ইন্টারনেট ভিত্তিক একটি মুক্ত পেশা যেখানে আপনাকে কারো অধীনে কাজ করতে হবে না বা কে আপনাকে কাজ করার জন্য কোন তাগিদ দিবে না এমনকি আপনার বেতন নিয়ে কেউ কোন ঝামেলা করবে না এমনই একটি পেশার নাম হলো  ফ্রিল্যান্সিং এইখানে মানুষ নিজের ইচ্ছামতো কাজ করে কোন ধরা বাধা সময় থাকে না যখন ইচ্ছে হলো তখন সে কাজ করলো এবং যখন তার ভালো লাগলো না তখন সে কাজ করলো না।

সাধারণত এই ধরা বাধা টাইম না থাকার জন্যই মানুষ এই পেশার প্রতি বেশি আগ্রহে হয়ে থাকে। অল্প সময়ে কিছু সংখ্যক কাজ করেই একজন ব্যক্তি অধিক হারে বৈদেশিক মুদ্রা বা ডলার ইনকাম করতে পারে। অতি সংক্ষেপে আমরা যা বলতে পারি তা হলো ফ্রিল্যান্সিং শব্দের অর্থ হল মুক্ত পেশা।

ফ্রিল্যান্সিং এর জনক কে

ওয়াল্টার স্কট নামে এক লেখকের বইতে সর্বপ্রথম ১৮১৯ সালে এই ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি ব্যবহার করা হয় মূলত সেখান থেকেই এই ফ্রিল্যান্সিং এর আবির্ভাব ঘটেছে। যা বর্তমান সময়ের মানুষ এই ভাষাটিকে একটি ইন্টারনেট ভিত্তিক পেশায় পরিণত করে নিয়েছে।

ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব-ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করব

আপনারা অনেকেই শুরু করতে চান। কিন্তু আপনারা প্রথমে ঘাবড়ে যান যে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব বা ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করব। তাহলে চলুন কিভাবে শিখবেন এবং কিভাবে শুরু করবে তা নিয়ে আলোচনা করা যাক।

ফ্রিল্যান্সিং যেহেতু একটি মুক্ত পেশা সেহেতু আপনি যদি নিজে থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান তাহলে আপনাকে বেশ কিছু উপায় বা মাধ্যম ব্যবহার করতে হবে এবং আপনি যেভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন তা হলো। আপনাকে প্রথমে গুগলে বা youtube এ সার্চ দিয়ে খুজে বের করতে হবে যে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোন কাজটি আপনি শিখতে চান কেননা ফ্রিল্যান্সিং এর অনেকগুলো কাজ রয়েছে।

আরো পড়ুনঃ এক বিটকয়েন সমান কত টাকা বিস্তারিত জানুন

তবে প্রথমে আপনাকে যে কোন একটি কাজ খুঁজে বের করে সেটার উপরে আপনাকে বেশি রিসার্চ করতে হবে এবং এই বিষয়ে কোন ব্যক্তি বেশি এক্সপার্ট আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে তারপরে আপনাকে সেই কাজটি করার জন্য। আপনাকে ভালো একজন ফ্রিল্যান্সারের সম্মুখীন হতে হবে বা আপনাকে ইউটিউবের মাধ্যমে ভালো একজন ফ্রিল্যান্সারের সন্ধান খুঁজে বের করতে হবে।

এবং আস্তে আস্তে আপনি তার কাছ থেকে সেগুলো ভিডিওর মাধ্যমে শেখার চেষ্টা করতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং যেহেতু একটি মুক্ত পেশা সেহেতু আপনাকে এখানে খুব ভালোভাবে প্রফেশনালি কাজ এর প্রতি দক্ষতা অর্জন করতে হবে যেন আপনি সেই কাজগুলো অন্য ব্যক্তিদের করে দিয়ে তাদের মাধ্যম হতে কিছু টাকা পয়সা ইনকাম করতে পারেন।

আবার,ফ্রিল্যান্সিং শেখার মধ্যে অনেকগুলো বিষয় রয়েছে তন্মধ্যে যেগুলো আপনার পক্ষে শেখা সহজ সেগুলো হলোঃ Digital marketing, web developer, Graphics design, android app development, content writing, social media marketing, ads policy, ইত্যাদি এই কাজগুলো আপনি প্রফেশনাল ভাবে শিখে অন্যের হয়ে কাজ করে দিয়ে কিছু টাকা পয়সা উপার্জন করতে পারেন।

আবার শুধু আপনি প্রফেশনালি কাজ জানা থাকলে আপনি কাজ করতে পারবেন এমনটা কিন্তু নয়। আপনাকে কাজ শেখার পরে যে কাজগুলো আপনাকে করতে হবে সেগুলো হলঃ

  • প্রথমে আপনাকে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে
  • তারপরে আপনি কিভাবে কাজ করবেন সেই সাইটগুলো আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে
  • সঠিকভাবে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলো করার কৌশল গুলো জানতে হবে
  • ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিভিন্ন কাজের জন্য বিভিন্ন নিয়ম রয়েছে সেই নিয়ম গুলো আপনাকে জানতে হবে
  • এবং সর্বোপরি আপনাকে যেগুলো করতে হবে তা হলো আপনাকে দক্ষতা অভিজ্ঞতা এবং নিজের কাঙ্খিত জ্ঞানের মাধ্যমে আপনাকে জনপ্রিয় একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।

কিভাবে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং শিখব?

অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হলে আপনাকে কিছু মাধ্যম অনুসরণ করতে হবে যেগুলো নিচে বিস্তারিত বলা হলোঃ

Google searchঃ গুগলে সার্চ করে আপনারা অতি সহজে অনেকগুলো ওয়েবসাইট খুঁজে পাবেন যেগুলোর মাধ্যম হতে অতি সহজে কাজ খুঁজে শিখে কাজ করতে পারবেন। তবে হ্যাঁ আপনি যদি কোন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কাজ শিখতে না পারেন তাহলে আপনাকে যে বিষয় নিয়ে কাজ শিখতে চাচ্ছেন আপনাকে সেই বিষয়গুলি দিয়ে গুগলে সার্চ করতে হবে যে সেই বিষয়ে কোন ব্যাক্তি এক্সপার্ট। এবং আপনি তাদের কাছে গিয়েও কাজ শিখতে পারেন।

YouTube vedioঃ  আমাদের বর্তমান সময়ে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হচ্ছে ইউটিউব আমরা যেকোনো বিষয় নিয়ে youtube এ সার্চ দিলে তা বের হয়ে আসে এবং আমরা ভিডিও আকারে সেগুলি দেখে আমরা কাজ শিখে কাজ করতে পারি।

LinkedInঃ বর্তমান সময়ের আরো একটি জনপ্রিয় সাইট হলো Linkedin এই সাইটটিতে ফ্রি এক মাসের ট্রায়ালের জন্য ফ্রি এক্সেস রয়েছে। যেখান থেকে আপনি এক মাস কাজ শিখিয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করে অন্য সকল কাজগুলো করতে পারেন।

Udemyঃ বর্তমান সময়ের জন্য ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে কাজ শেখার জন্য একটি বিশেষ জনপ্রিয় সাইট হল উডেমি এই সাইট থেকে অতি সহজে ভিডিওর মাধ্যমে কাজ শিখে কাজ করতে পারি তবে হ্যাঁ এই সাইট গুলোতে কিছু পরিমাণের টাকা দিয়ে কাজ শিখতে হয়।

ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কী

অনেকেই বলে থাকেন যে যেসব ব্যাক্তি ফ্রিল্যান্সিং করে তাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার। কিন্তু বর্তমানে প্রযুক্তির আবির্ভাব ঘটছে।এবং মানুষ যেকোনো কাজ ই এখন অনলাইনে করতে হয় তাই এটাকেও সংক্ষেপে ফ্রিল্যান্সিং ই বলা যায় ফ্রিল্যান্সিং হলো একটি মুক্ত পেশা।

যে কাজ ইন্টারনেট ব্যবহার করে হয়ে থাকে আমরা  সাধারণ সেটাকেই ফ্রিল্যান্সিং হিসেবে ধরে নেয়। বর্তমান ও ভবিষ্যৎ এ এই ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হতেই থাকবে। তবে ফ্রিল্যান্সিং করে মানুষ যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে চলতে মানুষ অর্থনীতিতেও ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। আবার বাংলাদেশে অনেক কোম্পানির কিন্তু ই কমার্স ওয়েব সাইট থাকে যেমন ফ্রিল্যান্সিং হলো একটি ওয়েব ডিজাইন করে টাকা ইনকাম করা। 

আরো পড়ুনঃ ১ দিরহাম সমান বাংলাদেশে কত টাকা

একজন ওয়েব ডিজাইনার যদি তার ডিজাইনিং করা বন্ধ করে দেয় তাহলে কি তার কাজ বন্ধ হয়ে থাকবে না বন্ধ হয়ে থাকবে না। আবার আমরা বিভিন্ন কোম্পানিকে চিনে থাকি তার লোগো দেখে আর তারা লোগো ডিজাইন করে থাকে তাদের বলা হয় গ্ৰাফিক্স ডিজাইনার। বর্তমানে এই ফ্রিল্যান্সিং এর পেশায় অনেক মানুষ জড়িয়ে রয়েছে তবে এই যতদিন ইন্টারনেট থাকবে ততদিন ফ্রিল্যান্সিং পেশার চাহিদা বাড়তে থাকবে। তাই বলা যায় ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ অন্ধকার নয় বরং উজ্জ্বল।

ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন

আমরা প্রতিনিয়ত ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের পেছনে ছুটে চলেছি। কিন্তু আমরা জানি না যে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন। চলুন বিস্তারিত জেনে নিই।

ফ্রিল্যান্সিং এর জন্যে যে বিষয়গুলো প্রয়োজন তা হলো:

দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাঃআপনাকে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখে প্রফেশনাল ভাবে কাজ করতে হলে আপনাকে একটা ভালো দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এবং আপনাকে এমনভাবে শিখতে হবে এবং এই কাজ শিখে বেশি বেশি প্রাকটিস এর মাধ্যমে আপনাকে ভালো মানের দক্ষতা অর্জন করে বিভিন্ন মার্কেটপ

কৌশলঃ আপনার কাজটি সম্পন্ন করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন অবলম্বন করতে হবে এবং অতি দ্রুত তার সাথে বা কাজ দ্রুতগামী করে কৌশলের সাথে শেষ করা উত্তম। এতে সময় ও শ্রম কম লাগে।

ধৈর্যঃ শুধু ফ্রিল্যান্সিংই নয় যে কোন কাজ করতে গেলে আপনাদের ধৈর্য সহকারে কাজ করতে হবে যদি কোন কাজে ধৈর্য সহকারে বা মন দিয়ে আপনি সেই কাজটির না করেন এবং জ্ঞান এবার আপনার ধ্যান ও গ্যানকে  কাজে লাগিয়ে কাজ টির ধৈর্য সহকারে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজটি করা ভালো।

কম্পিউটার বা ল্যাপটপঃ আপনার যে কোন কাজ সম্পূর্ণ করার জন্য একটি যন্ত্রের প্রয়োজন হয়ে থাকে যদি সেটি কম্পিউটার ল্যাপটপ হয় তাহলে উনার জন্য কাজ করো না অনেক সহজ হয়ে যায়। ফ্রিল্যান্সিং সহ বর্তমানে যে কোন কাজেই কম্পিউটার ল্যাপটপের প্রয়োজন হয়ে থাকে।

ইন্টারনেট কানেকশনঃ আপনি প্রথমে আপনাকে নির্বাচন করতে হবে যে আপনি কোন কোম্পানির ইন্টারনেট কানেকশন ব্যবহার করছেন এবং যেকোনো কাজের যে কোন কাজের জন্য আপনাদের ইন্টারনেটে কানেকশন থাকা অতীব জরুরী ফ্রিল্যান্সিংসহ বিভিন্ন পেশায় ইন্টারনেট। তাই আপনাকে ভাল ব্যবহার করি অতএব আমরা যখন অনেকেই অনলাইনে ব্রাউজিং নিয়ে কাজ করে থাকে তাই আমাদে ব্রাউজিং স্পিডের পরিমাণ ভালো রাখতে হবে।

ইংরেজি জানাঃ শুধু ফ্রিল্যান্সিং এর দিক দিয়ে নয় বর্তমান বিশ্বে ইংরেজি জানাটা অত্যাবশ্যকীয়। কেননা আপনি যখন ফ্রিল্যান্সিং এর বিদেশী বায়ারদের সাথে কথা বলবেন তখন আপনাকে তাদের সাথে ইংরেজিতে ই কথা বলতে হবে। আবার আপনাকে তারা যে কাজটি দিবে তা আপনাকে ইংরেজিতেই করে দিতে হবে।

ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজসমূহ-ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোন কাজগুলোর বেশি চাহিদা রয়েছে

বর্তমানে ইনকামের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হলো ফ্রিল্যান্সিং আমরা অতি সহজেই ফ্রিল্যান্সিং করে লাখ টাকা ইনকাম করতে পারি। কিন্তু শুধু আমাদের ইনকাম করলে হবে না আমাদের প্রথমে জানতে হবে যে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরগুলোতে কোন কাজগুলো চাহিদা বেশি রয়েছে এবং সেই কাজগুলো থেকে অতি দ্রুত লাখ টাকা প্রায় ইনকাম করা যায় বা যে সকল কাজগুলোর চাহিদা মার্কেটে রয়েছে সেগুলো নিচে দেয়া হল।

ফ্রিল্যান্সিং যে কাজগুলো বেশি চাহিদা রয়েছেঃ

  • Digital marketing
  • Apps development
  • Content writing 
  • Web developer
  • Graphics disighn
  • CPA marketing
  • Affiliate marketing
  • Facebook marketing 
  • Social media marketing

ইত্যাদি এই সকল কাজগুলো মার্কেটে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে এবং এই কাজগুলো আপনি যদি প্রফেশনালি ভাবে শিখতে পারেন তাহলে আপনি অতি দ্রুতই একজন প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সার হয়ে লাখ টাকা প্রায় ইনকাম করতে পারবেন বর্তমানে মার্কেটে যেসব কাজগুলো চাহিদা বেশি রয়েছে সেসব কাজগুলো সম্পর্কে জানানো হয়েছে।

ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে

বর্তমানে অল্প টাকায় যেমন ৩০০ থেকে ৪০০ বা ৫০০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্যে অনেক ব্যক্তি কোর্স করাচ্ছেন এবং আপনারা তাদের কাছ থেকে কম টাকায় ব্যবধানে কোর্স কিনে তাদের কাছ থেকে কাজ শেখার আগ্রহ পোষাচ্ছেন কিন্তু আপনারা এটা বুঝতে পারছেন না যে সে এত কম টাকায় কিভাবে ভালো মানের একটি কোর্স তৈরি করে আপনাকে দিতে পারেন। 

আসলে তারা কোর্স করা নামে আপনাদের সাথে ধোঁকাবাজি করার চেষ্টা করছেন আপনাদের টাকাগুলো হাতি নেওয়ার চেষ্টা করছেন বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক যেকোনো কাজ আপনি যদি শিখতে চান এবং আপনার নিকটস্থ কোনো আইটি সেন্টার এর থেকে আপনি জানতে পারেন যে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে প্রায় কত টাকা খরচ হয় বা আপনি এটাও জানতে পারেন যে গুগলের সার্চ দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে। 

আসলে বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কমপক্ষে আপনার প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সারের কাছে কাছে যদি আপনি শিখতে চান তাহলে আপনার প্রায়ই কমপক্ষে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকার মতো খরচ হবে এবং আপনি যদি মনে করেন যে আমি এত টাকা খরচ করানোর পক্ষে সম্ভব না তাহলে আপনি বাংলাদেশ সরকারের তৈরি করা এলইডিপি নামক একটি প্রজেক্ট থেকে আপনি অনায়াসে কাজ শিখে সেখানে কাজ করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে সর্বশেষ কথাঃ

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আপনাদের সামনে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে অনেক কথায় বলা হয়েছে যে আসলে ফ্রান্সিং কিভাবে শিখবেন ফ্রেন্সিং শিখতে কত টাকা লাগে ফ্রান্সিংয়ে মার্কেটে কোন কাজগুলোর বেশি চাহিদা রয়েছে এবং ফ্রান্সিং করার জন্য আপনাকে কিসের কিসের প্রয়োজন হয় ইত্যাদি বিষয় নিয়ে এই পোস্টটি আলোচনা করা হয়েছে আশা করি এই পোস্টটি পড়ে আপনার উপকৃত হয়েছেন এমন নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটের পাশে থাকুন আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমার এই পোস্ট পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বন্ধুমহল আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url