কাঁঠালের বিচি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

  

সম্মানিত পাঠকবৃন্দ, আসসালামুয়ালাইকু্ম , আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি সকলেই ভাল আছেন। আজকে আমরা যে বিষয় নিয়ে কথা বলব তা হল কাঁঠালের বিচি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক আমাদের জাতীয় ফলের নাম কাঁঠাল। আমরা কাঁঠাল খেতে পছন্দ করিনা এমন লোক খুব কমই আছে।অতএব আমরা অনেকেই আছি যে কাঁঠাল খেতে পছন্দ করি এবং সেইসাথে কাঁঠালের বিচি ও কিন্তু আমরা খেতে ভালবাসি।তো আমরা এতদিন শুধু কাঁঠাল খেতে ভালো লাগে তাই আমরা কাঁঠাল খাই কিন্তু কাঁঠালের মধ্যে বা কাঁঠালের বিচির মধ্যে কি কি গুন রয়েছে তা আমরা কিন্তু কেউ জানি না আজকে এই পোষ্টের মধ্যে আপনাদেরকে এই সমস্ত বিষয় জানাবো তাহলে চলুন কাঁঠালের বিচি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন বিষয়টির আলোচনা শুরু করা যাক।

কাঁঠাল উপকারিতা

পোস্ট সূচিপত্রঃ এক নজরে দেখে নিন

কাঁঠালের বিচি সংরক্ষণ করব কিভাবে / কাঁঠালের বিচি সংরক্ষণের উপায়

ঐতিহ্যগত পদ্ধতিঃ কাঁঠালের বিচি সারা বছর ধরে সংরক্ষণ করতে হলে আমরা ঐতিহ্যগত পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারি তাহলে আমরা কোন পায়ে কাঁঠালের বিচি সংরক্ষণ করতে পারি যেভাবে সারা বছর সংরক্ষণ করা যায় তাহলো আপনাকে প্রথমে কাঁঠালের বিচি গুলো খুব সুন্দর ভাবে ধুয়ে নিতে হবে । 

আরো পড়ুনঃ লেবু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন

ধুয়ে নেওয়ার পরে আপনাকে যা করতে হবে তা হল একটি মাটির পাত্র নিন এবং তার উপরে কিছু পরিমাণ ছাই দিয়ে দিন এবং সেই কাঁঠালের বিচি গুলোকে খুব সুন্দর ভাবে সেই ছাই এর মধ্যে বিছিয়ে দিন। আপনাকে এমন ভাবে বিছাতে হবে যেন কোনভাবেই এটি বাইরের আদ্রতা না পাই । 

আপনাকে এটি সম্পন্ন আকারে ছাই এর মধ্যে ঢেকে দিতে হবে এবার আপনি সেই পাত্রটিকে একটি ঢাকনা দ্বারা ঢেকে দিন এবার আপনি সেই পাত্রটিকে মাটিতে বা যেকোনো ঠান্ডা স্থানে বসাতে পারেন। এবং ঠান্ডা স্থানে বসিয়ে আপনি কাঁঠালের বিচি টিকে সারাবছর সংরক্ষণ করে খেতে পারেন।

ফ্রিজিং বা রেফ্রিজারেটর পদ্ধতিঃ বর্তমানে ঐতিহ্যগত পদ্ধতির চেয়ে ফ্রিজিং পদ্ধতিটা আপনারা সকলে পালন করে থাকেন কিন্তু আমরা অনেকে মনে করে যে কাঁঠালের বিচি ফ্রিজে রাখলে হয় তবে সেটি শুকিয়ে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এবার আমাদেরকে ফ্রিজে কিভাবে কাঁঠালের বিচি সারা বছর সংরক্ষণ করে রাখা যায় তা জানব চলুন জেনে আসি। 

আপনাকে প্রথমে কাঁঠালের বিচি গুলোকে খুব সুন্দর ভাবে পরিষ্কার করে রোদে শুকাতে হবে । এবার আপনার শুকানো হল সেই কাঁঠালের বিচি গুলোকে গরম পানির মধ্যে সিদ্ধ করে নিবেন এবং তাতে এক চিমটি লবণ দিয়ে দিন তারপর হালকা সিদ্ধ করা শেষে এবার ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন । 

এবং তার ছাল বা খোসাগুলো ছাড়িয়ে নিন এবার সে কাঁঠালের বিচি গুলোকে খুব সুন্দর ভাবে একটি পাত্রের মধ্যে এমন ভাবে রাখতে হবে যেন কোন প্রকারের বাতাস তার ভেতরে ঢুকতে না পারে এবার আপনি সেই কাঁঠালের বিচি গুলোকে  ফ্রিজের মধ্যে সংরক্ষণ করে সারা বছর খেতে পারেন।

কাঁঠালের বিচি খাওয়ার উপকারিতা / কাঁঠালের বিচি খেলে কি হয়?

আমরা সকলেই কাঠালের বিচি খেতে ভালোবাসি। কিন্তু কাঁঠালের বিচির মধ্যে যে পরিমাণ উপকার হয়েছে তা আমরা কেউই জানিনা। তাহলে চলুন জেনে আসি কাঁঠালের বিচি খাওয়ার উপকারিতা কি

  • কাঁঠালের বিচি বদহজম রোধ করে, হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে
  • কাঁঠালের বিচি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমে আসে
  • কাঁঠালের বিচি প্রোটিন ও মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট সমৃদ্ধ যা আমাদের মানসিক চাপ কমায়
  • বলিরেখা দূর ও ত্বকের বিভিন্ন রোগ সারাতে ও কাঁঠালের বিচি কার্যকরী ভূমিকা রাখে
  • কাঁঠালের বিচিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ
  • কাঁঠালের বিচি চোখের জন্য উপকারী ও সেইসাথে রাতকানা রোগ দূর করতে সাহায্য করে
  • চুলের আগা ফেটে যাওয়া রোধ করে ও চুল পড়া কমে
  • আপনি যদি নিয়মিত কাঁঠালের বিচি খান তাহলে আপনার দেহের মধ্যে আয়রন এর মাত্রা বেড়ে যাবে
  • এটি খেলে আপনার অ্যানিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা দূর হয়ে যাবে

কাঁঠালের বিচি খাওয়ার অপকারিতা / কাঁঠালের বিচি খাওয়ার ক্ষতিকর দিক

আমরা অনেকেই এমন রয়েছি যে আমরা কাঁঠাল খেতে পছন্দ করি কিন্তু কাঁঠালের বিচি খেতে পছন্দ করি আসলে কাঁঠালের বিচি খেলে যেমন আমাদের শরীরে উপকার রয়েছে তেমন আমাদের শরীরে কাঁঠালের বিচি খেলে অপকারিতাও রয়েছে তো চলুন জেনে আসা যায় কাঁঠালের বিচি খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে।

আরো পড়ুনঃ চা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন

যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তারা কাঁঠালের বিচি খাবেন না কারণ এতে আপনার কিডনি রোগের প্রকোপ আরো বেড়ে যেতে পারে তাই আপনারা যদি কাঁঠালের বিচি খেতে ইচ্ছে হয় তাহলে প্রথমে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

কাঁঠালের বিচিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে তাই যারা নিজেদের ওজনকে ঠিক রাখতে চাচ্ছেন তাদের অবশ্যই উচিত কাঁঠালের বিচি কম পরিমাণে খাওয়া। আবার যারা নিজেদের ওজন বাড়াতে চাচ্ছেন তারা নিজেদের খাদ্যতালিকায় অধিক পরিমাণে কাঁঠালের বিচি খেতে পারেন।

যাদের দেহে ইউরিক এসিডের প্রবলেম রয়েছে তাদের কাঁঠালের বিচি না খাওয়া উচিত কেননা আপনি যদি কাঁঠালের বিচি খান তাহলে আপনাদের দেহে বিভিন্ন অংশে ব্যথার সৃষ্টি হবে এবং ইউরিক এসিডের পরিমাণ বৃদ্ধি হতে পারে।

যাদের বাতের ব্যথা রয়েছে তারা অবশ্যই কাঁঠালের বিচি খাওয়ার পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন

আবার যারা হাই ব্লাড প্রেসার বা ডায়াবেটিসে ভুগছেন তারা অধিক পরিমাণে কাঁঠালের বিচি খাবেন না কারণ তাতে অধিক পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট রয়েছে তাই ডায়াবেটিস রোগীদের কাঁঠালের বিচির না খাওয়ানোই উত্তম

আবার যারা অন্যদিকে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন তারা কাঁঠালের বিচি খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন

আবার গর্ভাবস্থায় কাঁঠালের বিচি খাওয়া হয় উপকার রয়েছে কিন্তু আপনি যদি গর্ভবতী হন তাহলে আপনার যদি ডায়াবেটিস বা হাই ব্লাড প্রেসার থাকে তাহলে আমার মাথা কাঁঠালের বিচি খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

কাঁঠালের বিচি ভর্তা / কাঁঠালের বিচি ভর্তা করব কিভাবে

কাঁঠালের বিচির ভর্তা করে খাওয়া যায়। কাঁঠালের বিচিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন তাই আমরা কাঁঠালের বিচি ভর্তা খেতে পারি। কাঁঠালের বিচির ভর্তা বিশেষ করে ভাত দিয়ে খেতে অনেক মজা লাগে। 

আবার কাঁঠালের বিচি ভর্তা করার সাথে সাথেই খেয়ে নিতে হবে কারণ এটি আপনি যতক্ষণ থাকবে ততক্ষণ এর গুনাগুন নষ্ট হতে থাকবে। কিন্তু আমরা অনেকেই কাঁঠালের বিচি ভর্তা করতে হয় কিভাবে তা জানিনা তাহোলে চলুন জেনে আসি যে কিভাবে কাঁঠালের বিচি ভর্তা সুস্বাদু করে খাওয়া যায় ।

কাঁঠালের বিচি ভর্তা উপকরণসমূহঃ

  • শুকনা মরিচ ভাজা
  • সয়াবিন তেল
  • রসুন, পেঁয়াজ ভাজা
  • লবণ

কাঁঠালের বিচি ভর্তা করবেন যেভাবেঃ

প্রথমে আপনাকে কাঁঠালের বিচি গরম পানিতে ভালোভাবে ফুটিয়ে সেদ্ধ করে নিতে হবে এবং তার পরে সেটি সেদ্ধ হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে নিন। এবার কাঁঠালের বিচির মধ্যে ঠান্ডা পানি দিয়ে সেগুলো ঠান্ডা করে নিন এবার আপনি সেগুলো কে সুন্দর ভাবে পাটায় অথবা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন। 

তারপরে আপনি চুলার উপরে একটি প্যানের মধ্যে কিছু শুকনো মরিচ এবং তেল দিয়ে সেটিকে ভেজে নিন তারপরে আপনার ভাজা শেষ হয়ে গেলে এবার রসুন এবং পেঁয়াজ কুচি ভেজে নিন তারপরে সেটি চুলা থেকে নামিয়ে নিন। 

এবার আপনাকে যা করতে হবে তা হল সেই পেঁয়াজ কুচি রসুন কুচি এবং শুকনো মরিচ ভাজা একত্রে করে সেগুলো কে হাত দিয়ে বেটে নিন এবার কাঁঠালের বিচিগুলোর মধ্যে দিয়ে সুন্দর করে হাত দিয়ে ভর্তা করুন তারপরে গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।

গর্ভাবস্থায় কাঁঠালের বিচি খাওয়া যাবে কি

হ্যাঁ গর্ভাবস্থায় কাঁঠাল বিচি খাওয়া অনেক উপকার হয়েছে এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, সোডিয়াম, ফসফরাস এবং নিয়াসিন ইত্যাদি। তাহলে চলুন এই বিষয়গুলো্র উপকার সমূহ ও গর্ভাবস্থায় কাঁঠালের বিচি খাওয়া যাবে কি এই বিষয় নিয়ে আলোচনা শুরু করা যাক।

  • গর্ভবতী মা ও শিশুরস্বাস্থ্যকর চুল ও দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে কাঁঠালের বিচি অত্যন্ত ভূমিকা পালন করে।
  • কাঁঠালের বিচিতে ভিটামিন এ থাকে যা শিশুর চোখের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়, এটি মা ও শিশুকে রাতকানা রোগ থেকে রক্ষা করে।
  • কাঁঠালের বিচি গর্ভবতী মায়েদের বলিরেখা ও কালো ছোপ ছোপ দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
  • কাঁঠালের বিচিতে প্রোটিন ও মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট সমৃদ্ধ রয়েছে যা গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়ের মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
  • গর্ভাবস্থায় আপনি যদি আয়রনের খোঁজ করে থাকেন তাহলে আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কাঁঠালের বিচি রাখা দরকার।
  • গর্ভাবস্থায় কাঁঠালের বিচি খেলে মা ও শিশুর অ্যানিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা দূর হয়ে যায়।
  • গর্ভাবস্থায় কাঁঠালের বিচি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কম থাকে।
  • আপনি যদি গর্ভাবস্থায় কাঁঠালের বিচি খান তাহলে আপনার বদহজম রোধ করবে, এবং আপনার দেহের হজম শক্তি বৃদ্ধি করবে।

কাঁঠালের বিচির ক্যালরি

কাঁঠাল আমাদের দেশের জাতীয় ফল আমরা কাঁঠাল খেতে যেমন ভালবাসি ঠিক তেমনি কাঁঠালের বিচি খেতেও পছন্দ করি। আমাদের রোজকার বিষয়হলো কাঁঠালের বিচি দিয়ে তরকারি খাওয়া এবং তার সুস্বাদ আমাদের অজানা নয় কিন্তু কাঁঠালের বিচির মধ্যে কি পরিমান ক্যালরি রয়েছে আমরা কিন্তু অনেকেই তা জানিনা তাহলে আজকের এই বিষয় নিয়ে একটু জেনে নেয়া যাক

আরো পড়ুনঃ ১৫ টি দেশি ফলের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন

প্রতি 100 গ্রাম কাঁঠালের বিচিতে শক্তি পাওয়া যায় 98 ক্যালরি এতে কার্বোহাইড্রেট রয়েছে 38.4 গ্রাম, প্রোটিন রয়েছে 6.6 গ্রাম, ফাইবার রয়েছে 1.5 গ্রাম, চর্বি রয়েছে 0.4 গ্রাম, ক্যালসিয়াম রয়েছে 0.5  থেকে 0.55 মিলিগ্রাম, ফসফরাস রয়েছে 0.13 থেকে 0.23 মিলিগ্রাম, সোডিয়াম রয়েছে 2 মিলিগ্রাম, আয়রন রয়েছে 1.2 মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম রয়েছে 4.7 গ্রাম।

কাঁঠালের বিচি পরিষ্কার করার সহজ উপায়

কাঁঠালের বিচি পরিষ্কার করার সহজ উপায় হলো আপনাকে কিছু পরিমাণ কাঁঠালের বিচি নিতে হবে এবং প্রথমেই সেটির খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে তারপর সেই কাঁঠালের বিচি গুলো কোন পাত্রের মধ্যে হালকা কুসুম গরম পানিতে প্রায়  25 থেকে 30 মিনিট ভিজিয়ে রাখতে হবে। 

আরো পড়ুনঃ ঘি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন

তারপর আপনাকে যা করতে হবে তা হল কোন একটি বোতল বা ঢাকনাযুক্ত কোন একটি পাত্রে  স্টিলের স্ক্রাবার  বা মাজনি নিতে হবে তারপরে তার মধ্যে সেই কাঁঠালের বিচি গুলো দিতে হবে এবং এবার সেটি ঝাকানি দিন কিছুক্ষণ পড়ে  দেখবেন যে কাঁঠালের বিচির ভেতরের লাল আবরণটা উঠে গেছে।

কাঁঠালের বিচি খেলে কি ওজন বাড়ে

কাঁঠালের বিচিতে রয়েছে ফাইবার  1.5 গ্রাম, চর্বি রয়েছে 0.4 গ্রাম, তাই আমরা বলতে পারি যে কাঁঠালের বিচিতে স্বল্প পরিমাণ চর্বি রয়েছে 0.5 গ্রাম তাই কাঁঠালের বিচি খেলে ওজন বাড়ার কোন নিশ্চয়তা নেই। আপনার অনায়াসে কাঁঠালের বিচি খেতে পারে কারণ এতে অধিকমাত্রায় চর্বি নেই এতে স্বল্প পরিমাণে চর্বি রয়েছে কিন্তু আপনাকে মনে রাখতে হবে যে কোনকিছুই অতিরিক্ত ভালো নয় তাই আপনাকে কাঁঠালের বিচি আবার বেশি খাওয়া যাবেনা।

এই পোষ্টের শেষ কথা

সম্মানিত পাঠকবৃন্দ, আপনারা আজকের এই পোস্ট থেকে যা জানলেন তা হল কাঁঠালের বিচি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সর্ম্পকে। আপনারা যারা এই পোস্টটি পড়লেন আমার মনে হয় তাদের অবশ্যই এই পোস্টটি ভাল লেগেছে। আপনাদের জানা অজানা অনেক বিষয় নিয়ে এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনাদের বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন এবং এই পোস্ট বিষয়ক আপনারা যদি কিছু জেনে থাকেন বা  আমাকে কিছু জানানোর থাকে তাহলে নিচে কমেন্ট বক্সে গিয়ে আমাকে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বন্ধুমহল আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url